মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার ক
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কে বাঁচায় কে বাঁচে ছোট গল্পের প্রধান চরিত্র মৃত্যুঞ্জয় পঞ্চাশের মন্বন্তর কালে অফিস যাওয়ার পথে একদিন ফুটপাতে অনাহারে মৃত্যুর এক বীভৎস দৃশ্যের সাক্ষী হয়।এই দৃশ্য দেখে সে এতটাই আঘাত পায় এবং অপরাধবোধের দিন্য হয়ে পড়ে যে , তারপর থেকে ভালো করে খেতে ও ঘুমোতে পারে না আদর্শবাদী যুবকটি তাই সস্ত্রীক এক বেলা খাওয়া কমিয়ে সেই খাবার অনাহারীদের বিলোতে শুরু করে ।
পুরো মাইনে টা সে সহকর্মী বন্ধু নিখিল এর মাধ্যমে ত্রাণ তহবিলে দান করে । শহরের ফুটপাতে ঘুরে ঘুরে দুর্ভিক্ষ পীড়িতদের দেখতে দেখতে শেষ পর্যন্ত মৃত্যুঞ্জয় পরিবার, পেশা ও সমাজকে ত্যাগ করে এইসব না খেতে পাওয়া মানুষদেরই একজন হয়ে যায় । ছেড়া ন্যাকড়া পড়ে, মুখ ভর্তি দাড়ি নিয়ে মগ হাতে লঙ্গরখানায় মারামারি করে খেচুরি খায় আর ফুটপাতে পড়ে থাকে সে ।
নিজের সর্বস্ব দিয়ে ও দুর্ভিক্ষপীড়িত দের বাঁচাতে ব্যর্থ হয়ে মৃত্যুঞ্জয় হতাশ হয়ে সর্বহারা শ্রেণীর মধ্যে নিজেকে বিলীন করে দিয়েছে এতে নিজে যেমন প্রকৃত ভাবে বাঁচতে পারেনি , তেমনি অনাহারী দেরও বাঁচাতে পারেনি। তাই এ গল্পের শিরোনামের মধ্য দিয়ে লেখক ' ভুল সর্গ - এর অধিবাসী এ গল্পের মুখ্য চরিত্রের ঘটন মূলক সমালোচনা করে এর নামকরণের সার্থক করে তুলেছে ।
পুরো মাইনে টা সে সহকর্মী বন্ধু নিখিল এর মাধ্যমে ত্রাণ তহবিলে দান করে । শহরের ফুটপাতে ঘুরে ঘুরে দুর্ভিক্ষ পীড়িতদের দেখতে দেখতে শেষ পর্যন্ত মৃত্যুঞ্জয় পরিবার, পেশা ও সমাজকে ত্যাগ করে এইসব না খেতে পাওয়া মানুষদেরই একজন হয়ে যায় । ছেড়া ন্যাকড়া পড়ে, মুখ ভর্তি দাড়ি নিয়ে মগ হাতে লঙ্গরখানায় মারামারি করে খেচুরি খায় আর ফুটপাতে পড়ে থাকে সে ।
নিজের সর্বস্ব দিয়ে ও দুর্ভিক্ষপীড়িত দের বাঁচাতে ব্যর্থ হয়ে মৃত্যুঞ্জয় হতাশ হয়ে সর্বহারা শ্রেণীর মধ্যে নিজেকে বিলীন করে দিয়েছে এতে নিজে যেমন প্রকৃত ভাবে বাঁচতে পারেনি , তেমনি অনাহারী দেরও বাঁচাতে পারেনি। তাই এ গল্পের শিরোনামের মধ্য দিয়ে লেখক ' ভুল সর্গ - এর অধিবাসী এ গল্পের মুখ্য চরিত্রের ঘটন মূলক সমালোচনা করে এর নামকরণের সার্থক করে তুলেছে ।
Thik a6e
ReplyDelete